শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৩৫ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীর পাঠদান

ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীর পাঠদান

দখিনের খবর ডেস্ক ॥ পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার ১১৬নং দক্ষিণ-পূর্ব মিঠাখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জরাজীর্ণ ভবনে দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ক্লাস করছে। ছাদ ও ওয়ালের প্লাস্টার ধসে পড়ায় ব্যবহার অযোগ্য ভবনে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা যে কোনো সময় দুর্ঘটনার শিকার হতে পারে। জানা যায়, ১৯৯৫ সালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর চার লাখ ২০ হাজার টাকা ব্যয়ে একতলা বিদ্যালয় ভবনটি নির্মাণ করে। স্থানীয়দের অভিযোগ, ভবন নির্মাণের শুরুতেই ঠিকাদারের বিরুদ্ধে নি¤œমানের কাজ করার অভিযোগ করা হলেও কোনো ফল পাওয়া যায়নি।
বুধবার দুপুরে সরেজমিন গেলে দেখা যায়, ২৫ বছর আগে নির্মিত একতলা ভবনের বেহাল দশা। হাঁটু পানি-কাদা ভেঙে বিদ্যালয় প্রবেশ করতেই নাজুক দুটি কক্ষের মধ্যে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ৩০-৩৫ শিক্ষার্থী বসা। এ সময় হঠাৎ বৃষ্টি শুরু হলে কোমলমতিদের মধ্যে উৎকণ্ঠা অরও বেড়ে যায়। সেখানে ছাদ ও দেয়ালের প্লাস্টার ধসে পড়ে এবং দরজা-জানালার গ্রিল খসে পড়ায় কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাঠদান অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা আফরোজা সুলতানা জানান, তিনি ২০১৮ সালের ১১ জুলাইয়ে বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। তখন থেকেই বিদ্যালয়ের অবস্থা নাজুক ও জরাজীর্ণ ছিল। তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানোর দীর্ঘ সময়েও নতুন ভবন নির্মাণ বা সংস্কার হয়নি।
সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. ইউনুচ আলী হাওলাদার জানান, ভবন সংস্কারণ বা বিকল্প পাঠের ব্যবস্থা করার জন্য ২০২০-২১ অর্থবছরে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অর্থ বরাদ্দ চাওয়া হয়। ঝুঁকিপূর্ণ তালিকা তৈরি করে পাঠানো হলেও কোনো অর্থ বরাদ্দ পাওয়া যায়নি। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা অচ্যুতা নন্দ দাস ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের সত্যতা স্বীকার করে জানান, খবর পেয়ে বিদ্যালয় পরিদর্শন করা হয়েছে। বিকল্পভাবে পাঠদান চালু রাখতে বলা হয়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com